OrdinaryITPostAd

জেনে নিন আপনার ক্লান্তির কারণ ও তার প্রতিকার কি

জেনে নিন আপনার ক্লান্তির কারণ ও তার প্রতিকার কি? জানলে আশ্চর্য হবেন যে শুধুমাত্র মানসিক পরিশ্রম আপনাকে ক্লান্ত করতে পারে না। শুনলে অসম্ভব বলেই মনে হবে। মানুষের মস্তিষ্ক পরিশ্রান্ত না হয়ে কতখানি কাজ করে যেতে পারে যার বৈজ্ঞানিক নাম হল অবসাদ বা ক্লান্তি।
জেনে নিন আপনার ক্লান্তির কারণ ও তার প্রতিকার কি

 সব বিজ্ঞানীরা আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করেছেন যে সতেজ মস্তিষ্কের মধ্য দিয়ে রক্ত চলাচলের সময় কোন অবসাদে চিহ্ন দেখা যায় না। আপনি যদি কোন রুলস কেটে খাওয়া শ্রমিকের শিরা থেকে এক ফোটা রক্ত তার কর্মরত অবস্থায় বের করে আনেন, তাহলে দেখতে পাবেন সে রক্ত প্রচুর ক্লান্তিময় টক্সিন এ ভর্তি।

জেনে নিন আপনার ক্লান্তির কারণ ও তার প্রতিকার কি

আপনাদের হয়তো অনেকেরই জানা নেই, ক্লান্তি কেন আসে। তাহলে জেনে নিন ক্লান্তের কারণ ও তার প্রতিকার কি? মস্তিষ্কের কথা বলতে গেলে দেখা যাবে মস্তিষ্ক কাজ শুরু করার গড়াতেও যেরকম চলে আট বা 12 ঘন্টা পরেও সেই রকমই কর্মকম থাকে। মস্তিষ্ক হল সম্পূর্ণভাবে ক্লান্তিবিহীন কিছু তাহলে আপনার ক্লান্তের কারণ কি?

মনোবিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে আমাদের অবসর বা ক্লান্তির প্রধান উৎস হল আমাদের মানসিক আর ভাবাবেগ হাবভাব। ইংল্যান্ডের জন্য ক্ষেত নামা মনো সমীক্ষক জে এ ব্যাকফিল্ড তার সাইকোলজি অফ পাওয়ার নামক গ্রন্থে বলেছেন, যে ক্লান্তিতে আমরা বেশিরভাগ সময় ভুগে থাকি তার বেশিরভাগই জন্ম নেয় মন থেকে।

আসলে শুধুমাত্র দৈহিক কারণে অবসাদ প্রায় দেখাই যায় না। যারা ঘরে বসে কাজ করে থাকেন তাদের মত সুস্থ মানুষের শতকরা ১০০ ভাগ অবসাদের কারণ হলো মনতাস্টিক কারণ, এর মানে হলো আবেগ জনিত কারণ। কি ধরনের আবেগনিত কারণে ভাব বসে থাকা? কর্মী ক্লান্ত হয়ে থাকেন আনন্দের আতিশয্যে? মনের খুশিতে? না কখনো তা নয়।

একঘেয়েমি বিরক্তি যোগ্য সমাদরের অভাব তুচ্ছ তা বোধ তাড়াহুড়া উদ্বেগ দুশ্চিন্তা এগুলোই সে আবেগ জনিত কারণ, যাতে বসে কাজ করা মানুষ অবসাদগ্রস্ত হয় এবং এর ফলেই সে মাথার যন্ত্রণায় আক্রান্ত হয়ে বাড়ি ফিরে। হ্যাঁ জেনে রাখুন আমরা ক্লান্ত হই কারণ আমাদের আবেগী আমাদের শরীরে স্নায়বিক উত্তেজনা সৃষ্টি করে।

মেট্রোপলিটন জীবন বীমা কোম্পানির অবসাদ এর উপর একটা পুস্তিকায় বলেছিলেন এই কটি কথা কঠিন পরিশ্রম কখনোই কদাচিৎ ক্লান্তি বা অবসাদ আনতে পারে। যে অবসাদ ভালো নিদ্রা বা বিশ্রাম দূর হয় না।

ক্লান্তি কাকে বলে

সাধারণত ক্লান্তি বলতে বোঝায় অলস ও অবসাদ কে, যেটা মানসিক এবং শারীরিক দিক দিয়ে হয়ে থাকে। ক্লান্ত বলতে ব্যক্তি যখন অন্যমনস্ক হয়ে থাকেন এবং সে চলাফেরা খুব আস্তে আস্তে করেন। ক্লান্তির কারণে মানুষের মেজাজ খিটখিটে থাকে এবং তা দ্রুত পরিবর্তন হয়। শান্তি জীবন শক্তির অভাব এছাড়াও দুর্বল চিন্তাশক্তি হয়ে থাকে। 
বিভিন্ন সমস্যার কারণে ক্লান্ত হয় যেমন, জ্বর, থাইরয়েডের সমস্যা, স্ট্রোক করা, গর্ভ অবস্থায়, মদ্যপান করা, মস্তিষ্কের আঘাত পাওয়া, কিডনির সমস্যা হওয়া, পানি শূন্যতা হওয়া, এবং ঘুম কম হলে। এছাড়া অপুষ্টির অভাবে হতে পারে মানসিক সমস্যার কারণেও যখন কেউ বিষন্নতা উদ্যোগ অবস্থায় ভোগে বিভিন্নভাবে ক্লান্তি হয়ে থাকে।

ক্লান্তি কত প্রকার

ক্লান্তি সাধারণত দুই প্রকার শারীরিক ক্লান্তি ও মানসিক ক্লান্তি। শারীরিক ক্লান্তি কখন হয়, বিভিন্নভাবে এটি হয়ে থাকে যেমন, মানুষ যখন কোন কাজ করে তখন ক্লান্ত হয়। এছাড়া জ্বর, থাইরয়েডের সমস্যা, কম ঘুম হওয়া ব্রেনে আঘাত পাওয়া ইত্যাদি শারীরিক অসুস্থতার কারণে ক্লান্তি হয়। 

এবং মানসিক ক্লান্তি যখন হয়, কোন মানুষ বিষণ্ণতায় ভোগে, গর্ভবতী অবস্থায় এ ধরনের সমস্যা হয়। এর অথবা জীবন যুদ্ধ করতে গিয়ে কোন মানুষ মানসিক সংগ্রামের হলেও হয়ে থাকে মানসিক ক্লান্তি। এছাড়াও মানুষের অপর্যাপ্ত ঘুম যখন হয়, খাদ্যের অভ্যাস এর কারণ, অতিরিক্ত ওজন কমে যায়, আবার ওজন বেড়ে যায়, ইত্যাদি কারণ।

ক্লান্তির কারণ কি

উদ্যোগ আর আবেগ জনিত গন্ডগোলি ক্লান্তি বা অবসাদের প্রধান তিনটি কারণ যখন শারীরিক বা মানসিক কাজের ফলে এটা হয় তখন এদের দোষের কারণ বলা হয়। মনে রাখবেন টানটান কোন মাংসপেশি হল কার্যকর মাংসপেশি। অতএব সহজ হয়ে উঠুন এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য রাখুন।

একেবারে যেমন অবস্থায় আছেন সে অবস্থায় থেকে আপনি নিজেকে একবার পরীক্ষা করে নিন। আপনি যখন কোন বই পড়বেন তখন সেই সময় আপনার ভ্রু কোটি হচ্ছে না তো? দু চোখের মাঝখানে কোন মানসিক চাপ বোধ করছেন না তো? আপনার চেয়ারে বেশ আরাম করে বসে আছেন তো? নাকি কাজ কুঁচকে রয়েছেন?

আপনার মুখের পেশিগুলো কি টানটান হয়ে আছে? এই মুহূর্তে যদি আপনার সারা শরীরটা তুলোর পুতুলের মত সরল আর ঢিলেঢালা না থাকে, তাহলে কোন সন্দেহ নেই এই মুহূর্তে আপনি স্নায়বিক উত্তেজনা আর পেশির উত্তেজনা আক্রান্ত। আপনি অবসাদ তৈরি করে চলেছেন।

মানসিক কাজ করতে গিয়ে আমরা কেন এই অপ্রয়োজনীয় উত্তেজনা তৈরি করি? যে কঠিন কাজ করার জন্য, না হলে কাজটি ঠিক মত হতে চায় না। আর এই কারণে আমরা মনোযোগ দেয়ার সময় ভ্র কুট চোখে তাকায়। আমরা কাঁধ সংকুচিত করি। আমরা আমাদের পেশিকে আমাদের চেষ্টার মধ্যে গতি আনতে বলি, কিন্তু এসব আমাদের মস্তিষ্ককে কোনভাবেই তার কাজে সাহায্য করে না। 

আর এই কারণে আমরা মনোযোগ দেয়ার সময় বিভিন্নভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়ি। কোটি কোটি মানুষ যারা তাদের টাকা নষ্ট করার কথা স্বপ্নে ভাবতে পারেনা তারা আবার উৎ শৃঙ্খলা তার মধ্য দিয়ে সে টাকা আর তাদের শক্তি নাবিকদের মত উন্মাদত তার মধ্য দিয়ে উড়িয়ে চলে। এই স্নায়বিক অবসাদ এর উত্তর কি রকম বিশ্রাম? কাজ করে চলার অবসরে বিশ্রাম গ্রহণ করার কৌশল আয়ত্ত করুন।

ক্লান্তির লক্ষণ গুলো কি কি

সাধারণত ক্লান্তির লক্ষণ গুলির মধ্যে শারীরিক ক্লান্তি যেমন অতিরিক্ত পরিশ্রম করা, ঘুম কম হওয়া, রাত জেগে থাকা, ফ্যাটি লিভার হওয়া, ইত্যাদি। এছাড়াও বিভিন্ন অসুখ এর মধ্যে যেমন জ্বর হওয়া, অতিরিক্ত ধূমপান করা, শরীরের পানি শূন্যতা হওয়া, অপুষ্টিতে ভোগা, ইত্যাদি। মানসিক মেজাজ খিটখিটে হওয়া, বিরক্ত লাগা, অস্বস্তি বোধ করা, ঘুম না মানসিক সমস্যা, আলসে লাগা ইত্যাদি ইত্যাদি লক্ষণ দেখা। 

দেয় ক্লান্ত হওয়ার। সব সময় হাজার হাজার কাজের কথা আর সেগুলো করতে সময়ের অভাব শুধু যে উত্তেজনা আর ক্লান্তি বাড়িয়ে দেয়। তাই নয় বরঞ্চ এটা আপনার ব্লাড প্রেসার, হার্টের রোগ আর পেটের আলসার রোগের ও লক্ষণ হয়ে উঠতে পারে। 

আপনি যদি মানসিক পরিশ্রম করে থাকেন তাহলে আপনার কাজের পরিমাণ আপনাকে অবসাদগ্রস্ত করে তোলে। যে কাজ আপনি করেন না তাই আপনাকে ক্লান্ত অবসাদ ময় করে তুলতে পারে।

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়

ভিটামিন ডি এর অভাবে সাধারণত শরীর দুর্বল হয়ে যায়। এর কারণে শরীরে ক্লান্তি ও দুর্বলতা দেখা দেয় যেটা মাংসপেশীতে দুর্বলতা আনে এবং সাধারণভাবে কাজ করতে গেলে দুর্বল হয়ে যায়। ভিটামিন ডি এর অভাবে ওজন কমে যায়, ক্যালসিয়ামের অভাব হয় বিভিন্ন কারণে শরীর যখন অসুস্থ হয়ে যায় তখন মানুষ অতিরিক্ত দুর্বল হয়ে পড়ে।

এছাড়াও ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের কারনেও শরীর দুর্বল হয়ে থাকে। শরীর দুর্বল হলে কি করতে হবে- শরীর দুর্বল হলে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি খেতে হবে, মাছ মাংস ডিম দুধ আমিষ জাতীয় খাবার খেতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিতে হবে ও ঘুমাতে হবে। পুষ্টিকর খাদ্য খেতে হবে।

নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে যেন শরীরের শক্তি জোগাতে সাহায্য করবে। অতিরিক্ত শরীর দুর্বল হয়ে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে যাতে করে শরীরে পানি শূন্য না হয়ে যায়। এবং প্রয়োজনের ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট খেতে হবে।

শরীর ভার ভার লাগার কারণ কি

বিভিন্ন কারণে মানুষের শরীর ভার ভার লাগে। অতিরিক্ত কাজের চাপ বেড়ে গেলে শরীর ক্লান্ত হয়ে যায় তখন এমন অবস্থা হয়ে যায়, শরীরে আলস্য লাগে তখন শরীর ভার ভার লাগে। এছাড়াও অপর্যাপ্ত ঘুমের জন্য এ সমস্যা হয়ে থাকে, যেমন রাত জেগে থাকলে, না ঘুম হওয়ার কারণে ও শরীর ভার ভালো লাগে।

বিভিন্ন রোগ সংক্রমণের জন্য এমন অবস্থা হয়। হরমোনের কারণ, শরীরে ব্লাড সুগার বেড়ে গেলে, সঠিক সময়ে খাবার না খেলে এতে করে শরীর দুর্বল হয়ে যায় ফলে শরীর ভার ভালো লাগে। এছাড়াও যখন মানসিক চাপ বেড়ে যায় তখন এমন অবস্থা হয়।

শরীর দুর্বল হলে কোন খাবার খেতে হয়

প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে। শাক সবজি মাছ মাংস ডিম দুধ সুষুম খাদ্য খেতে হবে। এই সমস্ত খাবার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর করে। বিভিন্ন ধরনের ফলমূল যেমন কলা, পেয়ারা, আপেল, পাকা পেঁপে, কমলা মালটা, আম আনারস,ডালিম ইত্যাদি ফলমূল খাবার খান। এছাড়াও আপনি ডাবের পানি খেতে পারেন কারো এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আছে।

বিভিন্ন ফলের রস করেও খেতে পারেন যা আপনার শরীরকে পুষ্টি যোগাবে। আয়রন যুক্ত খাবার খান যাতে করে আপনার শরীর দুর্বল না হয়। ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার খেলে আপনার শরীর দুর্বল হবে না। এটি আপনার হারে ক্যালসিয়াম তৈরি করতে সাহায্য করবে। এই সমস্ত খাবার খেলে আপনার ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে এবং শরীর দুর্বল হবে না।

ক্লান্তির প্রতিকার কি

জেনে নিন আপনার ক্লান্তের প্রতিকার কি? ক্লান্তি দূর করতে হলে নিজেকে সবসময় সুস্থ রাখতে হবে। আর সুস্থ রাখার জন্য প্রতিদিন সুষম খাদ্য খেতে হবে যেমন। মাছ-মাংস দুধ শাক সবজি ফলমূল ইত্যাদি খাবার খেতে হবে। প্রতিদিন ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার খাবেন।
ক্লান্তির প্রতিকার কি


যে খাবারগুলো খেলে শরীরে ক্লান্ত আসবে না। এছাড়াও পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমের প্রয়োজন প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমালে শরীর সুস্থ থাকে এবং শরীরে কোন ক্লান্তি আসে না। যখনই ক্লান্ত মনে হবে দরকার হলে দিনে দুবার এটা করবেন। চোখ বন্ধ করুন সমস্ত চিন্তা দূর করে সূর্য বা তারার মত নিজেকে বিশ্বের অন্তর্ভুক্ত ভাবতে থাকুন। 

রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পরের দিনের কাজকর্মের একটা তালিকা তৈরি করে রাখুন এতে কাজকর্মের সুবিধা হবে কোন কিছুই এলোমেলো হবে না। সব রকম দুশ্চিন্তা এড়িয়ে চলুন বিশ্রাম নিন। অবসাদ আর দুশ্চিন্তাই হল আপনার শরীরকে অসুস্থ করে দেওয়ার কারণ। আপনার পড়শী সম্পর্কে আগ্রহ প্রকাশ করুন। 

তাদের সঙ্গে একটা সুসম্পর্ক বা বন্ধুত্ব তৈরি করুন যাতে করে তাদের সাথে কথা বললে আপনার ভালো লাগে মন শরীর দুইটাই ভালো থাকে। সমস্ত রকম দুশ্চিন্তা বন্ধ করুন এবং আস্তে আস্তে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে থাকুন। রাত জেগে কাজ করার অভ্যাস দূর করুন। অতিরিক্ত পরিশ্রম করা থেকে বিরত থাকুন। 
 
একঘেয়েমি ক্লান্তের অন্যতম প্রধান কারণ এটি আপনার জীবন থেকে দূর করুন। কারণ একঘেয়েমি আপনার শরীরে ক্লান্তির সৃষ্টি করবে। আবেগ জনিত মনোভাবই শারীরিক পরিশ্রমের চেয়ে ক্লান্তি সৃষ্টির জন্য বেশি দায়ী। ক্লান্তির কারণে মাথা যন্ত্রণায় বিরক্ত লাগা অতিরিক্ত ঘুম হওয়া এছাড়াও শরীরের রক্তের চাপ আর অক্সিজেন গ্রহণ কোন মানুষ একঘেয়ে বোধ করলে কমতে থাকে।

ক্লান্তি থেকে মুক্তির উপায় কি

যদি আপনার ঘুম না আসে তাহলে উঠে বসুন অথবা বই পড়ুন কিংবা কাজ করুন যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার ঘুম না পাই। মনে রাখবেন ঘুমের অভাবে কেউ মারা যায় না। অনিদ্রা নিয়ে দুশ্চিন্তায় অনিদ্রার বেশি ক্ষতি করে। প্রার্থনা করার চেষ্টা করুন। সব সময় শরীরকে সহজ রাখুন। ব্যায়াম করুন ক্লান্ত হলে সহজেই ঘুম আসবে। 

রাতে ভালোভাবে ঘুমানোর জন্য দরকার নিরাপত্তাবোধ এটি না হলে ভালো ঘুম হয়। না সেজন্য আপনি এটি নিশ্চিত করে নিন যাতে করে আপনার ঘুমটি ভাল হয়। ভালো কাজ করার অভ্যাস করুন এবং অতিরিক্ত পরিশ্রম করা থেকে বিরত থাকুন। যে কোন মানসিক চিন্তা দূর করুন আপনার বন্ধু-বান্ধব কিংবা প্রতিবেশীদের সাথে কথা বলুন যাতে করে আপনার শরীর ও মন দুটোই ভালো থাকে।

লেখক এর মন্তব্য

জেনে নিন আপনার ক্লান্তির কারণ ও প্রতিকার কি? বিষয়টি জেনে আপনি নিশ্চয়ই উপকৃত হয়েছেন এবং জানতে পেরেছেন ক্লান্তির কারণ কি? ও তার প্রতিকার কি। মানুষের শরীর দুর্বল হলে কোন খাবার গুলো খেতে হয়। মনোবিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, আমাদের অবসাদ বা ক্লান্তির প্রধান উৎস হোল মানসিক চিন্তাভাবনা।

 যে ক্লান্তিতে আমরা বেশীর ভাগ সময় ভুগে থাকি তার বেশীর ভাগ জন্ম নেয় আমাদের মন থেকে। এছারা শুধু যে মানসিক কারনে আপনি ক্লান্ত হন তা কিন্তু নয়, শারীরিক ভাবেও ক্লান্ত লাগে। অতিরিক্ত পরিশ্রম শরীরে বিভিন্ন ধরনের অসুক জা আপনাকে ক্লান্ত করে।

সুষম খাদ্য, পর্যাপ্ত পরিমানে পানি খেলে আপনার শরীর ক্লান্ত হবেনা। আমার দেয়া তথ্য যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করে পাশে থাকবেন।

 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url