OrdinaryITPostAd

রাইস ব্রান অয়েল ক্যান্সারের ঝুকি কমায় ও রোগ প্রতিরোধ করে

প্রিয় পাঠক অনেক তথ্যের মধ্য থেকে আমাদের আজকের আলোচনায় রয়েছে, রাইস ব্রান অয়েল ক্যান্সারের ঝুকি কমায় ও রোগ প্রতিরোধ করে।রাইস ব্রান অয়েলে রয়েছে বিভিন্ন পুস্তিগুন যেটা মানবদেহের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে থাকে।
রাইস ব্রান অয়েল ক্যান্সারের ঝুকি কমায় ও রোগ প্রতিরোধ করে


রাইস ব্রান অয়েল কি এর পুষ্টিগুণ মানুষের শরীরে কোন কোন সমস্যা গুল দূর করে থাকে সেই বিসয় সম্পর্কে আলোচনা করব। বিষয়টি জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি একটু সময় নিয়ে মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল।

রাইস ব্রান অয়েল ক্যান্সারের ঝুকি কমায় ও রোগ প্রতিরোধ করে

রাইস ব্রান অয়েল ক্যান্সারের ঝুকি কমায় ও রোগ প্রতিরোধ করে। এই তেল আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।রাইস ব্যান্ড অয়েল বাংলাদেশের পরিচিত না হলেও এটি বিশ্বের অন্যান্য
দেশে বা বহির্বিশ্বে বা অন্যান্য উন্নত বিশ্বের বা মধ্যপ্রাচ্যের দিকে এই তেলের অনেক জনপ্রিয়তা রয়েছে।

রাইস ব্র্যান্ড অয়েল এর জনপ্রিয়তার প্রধান কারণ হলো স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে । যা আমাদের বাংলাদেশের অনেক মানুষই এর সাথে পরিচিত নয় এবং অনেকে জানে না এই রাইস ব্যান্ড কিভাবে তৈরি হয়।এই রাইস ব্যান্ড অয়েল কি রাইস ব্রান অয়েল ব্যবহার করে। তারা জানে স্বাস্থ্য উপকারিতা

অয়েলের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক রয়েছে।এর জন্য অয়েল যারা রাইস ব্রান প্রতিনিয়ত খেয়ে থাকেন উপকারিতা তাদের স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে অনেক। রাইস ব্যান্ড অয়েল যারা প্রতিনিয়ত খায় তারা হার্টের এবং কোলেস্টেরলের চিন্তা মুক্ত থাকে। এবং অনেক বড় বড় ডাক্তারও যারা কোলেস্টেরলের

রোগী বা যারা হার্টের রোগী বা প্রেসারের রোগী তাদেরকে রাইস ব্যান্ড অয়েল রেফার্ড করে থাকেন। রাইজবন্ড অয়েল প্রধানত ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় এবং এটি শরীরের স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য ব্যবহার করে থাকেন অনেকে। সাধে তেমন অতটা কম নয় অন্যান্য তেলের মতই সাধারণভাবে ব্যবহার করা

যেতে পারে। এটি খেতে ও গুনমানে ভালো সব ধরনের সাধারণ তেলের মতোই।সাধারণের মতো সব রকমের ভাজাপোড়া থেকে সব রকমের রান্নার কাজে সবাই ব্যবহার করতে পারবে।

রাইস ব্রান অয়েল কি

রাইস ব্র্যান্ড অয়েল একটি ভোজ্য তেল এটি ধানের তুষ থেকে তৈরি হয় এবং এই তেল সহজলভ্য ও খুব সহজেই তা তৈরি করা হয়।এটি এখন বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে পাওয়া যায় এবং সহজলভ্য হয়। এতেলের দামও কম আর উপকারের দিক থেকে তো বলাই যাবে না এটা অনেক তেলের বা বলতে

পারেন। বাজারের যেসব তেল পাওয়া যায় তার সবচাইতে বেশি উপকারী এই তেল রাইস ব্যান্ড অয়েল সয়াবিন তেলের মতোই একটি ভোজ্য তেল। এটি কোলেস্ট্রল মুক্ত প্রাকৃতিক ভিটামিন ওখানে উপাদানের সমৃদ্ধ একটি তেল।আমাদের দেশের চালের কুড়া বা চালের গুড়া বা চালের উপরে হালকা

শক্ত আবরণ বা চালের চোকা বলা যেতে পারে।এইখান থেকেই তৈরি হয় রাইস ব্র্যান্ড অয়েল। আমাদের দেশে বিভিন্ন চাল বিভিন্ন জায়গায় ভাঙ্গানো হয় বা মিলকারখানায় ভাঙ্গানো হয়।সেই জায়গা থেকে যে চালের গুড়া পাওয়া যায়। সেটি প্রচন্ড হাইড্রোলিক প্রেসার এর চাপে বা প্রেসারে চিপে রাইসের কুড়া

থেকে যে তেল তৈরি হয় বা যে তেল পাওয়া যায়। তাকে আমরা রাইস ব্র্যান্ড ওয়েল নামে পরিচিত বা চিনে থাকে। সারা বিশ্বে প্রথম ২০০৬ সালে নিউজিল্যান্ডে প্রথম রাইস ব্যান্ডওয়ালা তৈরি হয় বা উৎপত্তিস্থল। এইখান থেকে বিভিন্ন দেশে তা ছড়িয়ে পড়ে এবং এটি এখন বিশ্বের সমাদৃত একটি তেল।অতি দ্রুত এই

তেল বিশ্বের সব জায়গায় খুব জনপ্রিয়তা জায়গা করে নিয়েছে এবং শরীর ও স্বাস্থ্যের উপকারিতা অনেক যার কারণে পরিচিত।সবাই যারা একবার এই তেল ব্যবহার করে থাকে তারা এই তেল স্বাস্থ্য ঝুঁকি নেই। সেই জন্য তারা বারবার ব্যবহার করে থাকে এবং স্বাস্থ্য সচেতন নাগরিকরাই এই রাইস ব্যান্ড অয়েল

ব্যবহার করে থাকে। ধানের কুড়া থেকে এত সহজে ও সুন্দরভাবে এত সুন্দর একটি তেল পাওয়া যাবে তা বাংলাদেশের মানুষ জানতো না ইভেন অনেক মানুষ এখনো জানে না। ডাইড প্রতিরোধেও এই তেলের কোন জুড়ি নেই। ব্রেনের পাশাপাশি স্মৃতিশক্তি বাড়াতেও এই তেলের কোন জুড়ি নেই। এইটেলে রয়েছে

প্রচুর পরিমাণে নিউরন ও ফাইবার এবং মাল্টিভিটামিন যার কারনে যারা স্বাস্থ্য সচেতন এবং স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে নিজেদের পরিপাটি রাখতে চান তারা এই তেল নিয়মিত ব্যবহার করেন। এবং ডাক্তাররা বলে থাকেন যারা হার্টের ও প্রেসার এর রোগী তারা নিয়মিত এই তেল খেলে তাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি অনেক

আংশিক কমে যায়। এবং প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গ বা যাদের বাড়তি বয়স বা বাড়ন্ত বাচ্চাদের এটি খুব উপকারী আসে।

রাইস ব্রান অয়েল ক্যান্সারের ঝুকি কমায়

রাইস ব্রান অয়েল ক্যান্সারের ঝুকি কমায় কারণ এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের গ্রুপ টোকোট্রিয়েনলস যার জন্য এটি ক্যান্সার রোগের ঝুকি কমায়, রাইস বান ওয়েলে ট্রান্স ফ্ল্যাট নেই বরং এটি শরীরের জন্য উপকারী মনোসেচুরেটেড ও পলিসাচু রেটেড ফ্যাট থাকে।বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

তবে ক্যান্সার রোগ ভালো করার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উত্তম। এই তেল মেটাবলিজমের মাত্রা বৃদ্ধিতে ভালো কাজ করে থাকে। বাংলাদেশ শিল্প ও গবেষণা কেন্দ্র সংস্থার তথ্য মতে, ভোজ্য তেলে যেসব খাদ্য গুন থাকা দরকার জলপাই তেল এরপরে সবচেয়ে বেশি রয়েছে রাইস ব্র্যান্ড ওয়েলে। এতে

আছে পর্যাপ্ত ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এছাড়াও এই তেলে বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং শরীরে রোগ প্রতিরোধ করে শক্তিকে উন্নতি করে বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। সয়াবিন তেল পামওয়েল সরিষা সূর্যমুখী সহ বিভিন্ন তেল এখন পর্যন্ত যত

রকমের ভোজ্য তেল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে তার কোনটি কাঁচামালের স্বয়ংসম্পূর্ণ নয় বলে বাংলাদেশ। যার কারণে এর চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ থাকলেও কাঁচামাল আমাদের বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। দেশের ধানকল গুলোর উপজাত হিসেবে এই তেলটি তৈরি করা হয়। বাংলাদেশে

রাইস ব্র্যান্ড ওয়েল এর উৎপাদন শুরু হয়েছিল ২০০৯ সাল থেকে। বর্তমানে বাংলাদেশে 15 টি রাইস ব্যান্ড অয়েল মিলের মধ্যে ১৩ টি রাইস ব্রেন অয়েল মিল রয়েছে। এই রাইস ব্র্যান্ড অয়েল এর উৎপাদন ক্ষমতা ২ লাখ ৫৮ হাজার হলেও বর্তমানে মাত্র এক লাখ মেট্রিক ট্রন রাইস ব্যান্ড অয়েল উৎপাদন হচ্ছে।

রাইস ব্রান অয়েল ক্যান্সার প্রতিরোধ করে

রাইস ব্যান অয়েল ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। গবেষণায় দেখা গেছে নার্ভাস সিস্টেমকে আরো কার্যকর করে তুলতে সাহায্য করে রাইস ব্র্যান অয়েল। যার কারনে মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং এটি দেহের ক্ষতিকর কোলেস্টের তৈরি হওয়া থেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সয়াবিন ও

বিভিন্ন তেলের পরিবর্তে মানুষ রাইস ব্র্যান অয়েল তেল ব্যবহার করছে।আর তাই মানুষ বর্তমানে বিভিন্ন খাবারের সাথে রাইস ব্র্যান অয়েল ব্যবহার করছে। যেমন বিভিন্ন রান্না এর মধ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে ভাজি ভর্তা আচার তৈরি তরকারি ইত্যাদি খাবারের সাথে। এছাড়াও রাস্তার পাশে দোকান হোটেল রেস্তোরাঁ

বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠানেও এই তেল ব্যবহার করছে। নিয়মিত এই তেল ব্যবহারের ফলে মানুষের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়ে যায়। যেটি অনেক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। প্রতিদিন নিয়মিত রাইস ব্র্যান অয়েল ব্যবহারের ফলে শরীরের স্বাস্থ্যের উপকার হয়। নিচে কিছু উপকার আলোচনা করা হলো।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে

রাইস ব্র্যান অয়েল ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। একটি গবেষণার তথ্য বলছে রাইস ব্র্যান অয়েল ব্যবহারের কারণে 30% ডায়াবেটিস কমিয়ে দেয়। এই তেলের রয়েছে অসম্পৃক্ত চর্বি এবং ভিটামিন ই ও অন্যান্য পুষ্টির ভালো উৎস যেটি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। তবে রক্তের গ্লুকোজ

লিপিড রক্তচাপ এবং ওজন অবশ্যই ঠিক রাখতে হবে। নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষা করুন এবং ডায়াবেটিসের জন্য বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নিন প্রতিদিন ওষুধ ব্যায়াম এবং খাদ্য নিয়মিত খান।

হৃদ যন্ত্র সুস্থ রাখে

রাইস ব্র্যান অয়েল ব্যবহারের ফলে হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে। এই তেল রক্তের কোলেস্টেরল মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। কয়েকটি গবেষণায় বলা গেছে অন্যান্য ভেজিটেবল অয়েল এর থেকে রাইস ব্র্যান অয়েল এর মনো অ্যানস্যাচুরেটেড পলি অ্যানস্যাচুরেটেড ও স্যাচুরেটেড থেকে সবচেয়ে ভালো। রাইস ব্রান

অয়েল হৃদপিণ্ডকে ভালো রাখে এবং রক্তচাপ কমায়। এইটের জাপান সরকার দ্বারা স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ পেয়েছে।

উচ্চতাপের মাত্রা

রাইস ব্র্যান অয়েল যেহেতু ধানের তুষ বা বাদামি চালের বাইরের স্তর থেকে তৈরি একটি তেল। যেটি একটি উচ্চ ধোয়া বিন্দু সেহেতু রাইস ব্র্যান অয়েল এর স্মোক পয়েন্ট ২৩০ ডিগ্রি থেকে ২৫৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। যার কারণে অনেক উচ্চতাপে খাবার রান্না করলেও খাবারের গুনাগুন সহজে নষ্ট হয়ে যায়

না। এছাড়া রাইস ব্র্যান অয়েল সামান্য পরিমাণ খাবারের ব্যবহার করলেও খাবারের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায় না।

আঠালো ভাব কম থাকে

রাইস ব্র্যান অয়েল অন্যান্য তেলের তুলনায় আঠালো কম। রাইস ব্র্যান অয়েলের আঠালো ভাব খুবই কম থাকে যার কারণে এই তেল খাবারে লেগে থাকে না। বিভিন্ন ভাজাপোড়া খাবারে এর তৈলাক্ত ভাব কম থাকে এবং খাবারগুলো ঝরঝরে হয়।
ভিটামিন ই এর মাত্রা বৃদ্ধি করে
এই তেলের ভিটামিন ই রয়েছে এবং অসংখ্য পুষ্টি ও রয়েছে যার কারণে মানুষের শরীরে ক্যান্সার সহ বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এর পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে। এছাড়াও এয়ারটেল ওজন কমাতে সাহায্য করে এই তেলে এন্টিঅক্সিডেন্ট এ ভরপুর এবং স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য উপকারী।

ত্বকের জন্য উপকারী

রাইস ব্র্যান অয়েল ত্বকের জন্য উপকারী একটি তেল। রাইস ব্র্যান অয়েলের চর্বি তেলের প্রায় ২০% শোষণ করতে পারে। এবং এই তেলের স্কুল নামের একটি উপাদান থাকার কারণে ত্বককে ভালো রাখতে বা সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। রাইস ব্র্যান অয়েল নিয়মিত ব্যবহারের ফলে ত্বকের ভেতরে সহজে শোষণ করে নেয় এবং ত্বকের নরম কোমল এবং মসৃণ রাতে সাহায্য করে।

ওজন কমাতে সাহায্য করে

রাইস ব্রেন চর্বি তেলের প্রায় ২০ পার্সেন্ট শোষণ করতে পারে এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। এইটার অসম্পৃক্ত চর্বি এবং ভিটামিন ই থাকায় অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টির একটি ভালো উৎস। নিয়মিত এই তেল ব্যবহার করার ফলে ওজন কমাতে সাহায্য করে। দৈনিক চাহিদার প্রায় 30 ভাগ এই তেলে ভিটামিন ই

থাকে। এবং সানফ্লাওয়ার ও অলিভ অয়েল এর মত রাইস ব্র্যান্ডের ওজন কমানোর মতো কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। রাইস ব্র্যান ওয়েলে অন্যান্য উদ্ভিদ তেলের থেকে খুবই কম পরিমাণে ক্যালরি থাকে যার কারণে মানুষের শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।

চুলের স্বাস্থ্যে উপকারী

চুলের জন্য উপকারী রাইস ব্রান্ড অয়েল। বিভিন্ন পুষ্টিগুণে ভরপুর এতে নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল ভালো থাকে। এই তেলে রয়েছে আইনোসিটল নামের একটি কার্বোহাইড্রেট উপাদান যা চুলের ভেতরের খুশকি ভালো করে এবং চুলের গোড়া মজবুত করে। এছাড়াও এই তেলে রয়েছে ওমেগা 3 এবং ওমেগা ছয় ফ্যাটি অ্যাসিডস যেটি অল্প বয়সে চুলপাকা থেকে রক্ষা পায়

বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে

রাইস ব্র্যান্ড অয়েলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরির প্রভাব রয়েছে। এই তেলে বেশ কিছু যৌগিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আন্টি প্রভাব থাকার কারণে এর গুলির মধ্যে একটি হলো অরিজিনাল এবং এর ইনফেকশন ছড়াই এমন কয়েকটি এনজাইমকে দমন করার ক্ষমতা রয়েছে। এবং এই তেলের

কার্যকারিতা রক্তনালী ও হৃদপিণ্ডে বেশি ভূমিকা পালন করে থাকে। এই ইনফেকশন বন্ধ বা প্রতিরোধ করতে না পারলে হৃদপিন্ডের রক্ত না লিখে চিকন করে হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি বাড়িয়ে দেয়।এইতেল ব্যবহারের ফলে মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে। এর ব্যাকটেরিয়ার ভাইরাস ও

অন্যান্য বিভিন্ন রোগ সৃষ্টিকারী জীবের বিরুদ্ধে মানুষের শরীরে প্রতিরক্ষার প্রথম লাইন হতে পারে। ইঁদুরের কোষে একটি পরীক্ষায় প্রকাশ পেয়েছে যে, রাইস ব্র্যান্ডের একটি উপাদান অরিজিনাল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তবে এটি সঠিক নয় যে এই সমস্যাটি মানুষের মধ্যে ঘটে কিনা।

যে সকল মানুষের কিডনি ইস্টন এর সমস্যা ভুগছেন রাইজবেন তেল এর ক্যালসিয়াম শোষণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। এবং কিডনির পাথর আকারে ছোট করতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও তেল ব্যবহার করলে থাইরয়েড এর কার্যকারী ভূমিকা পালন করে যেমন থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। যারা হাইপার থাইরয়েডিজমে আক্রান্ত হরমোনের মাত্রা টি এসএইচকমাতে পারে।

রাইস ব্র্যান অয়েল অ্যালার্জি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে। কারণ এই তেলে রয়েছে এক ধরনের হাইপো এলার্জির নিক যার কারণে এটি রান্না করলে যে কোন এলার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে না ও শরীরে আপনার এলার্জি প্রক্রিয়াকেও প্রশমিত করতে পারে।

রাইস ব্র্যান অয়েলের ব্যবহার কি

রাইস ব্র্যান অয়েল এর ব্যবহার বিভিন্নভাবে করা যায় এই তেল একটি ভোজ্য তেল যেটা বনস্পতি ঘি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। এটি চালের তুষের মন যা চালের তুষের তেল প্যালপেন এক ধরনের নির্যাস থেকে পাওয়া যায়। বিভিন্ন প্রসাধনে যেমন মিষ্টি ইত্যাদি জোকগুলিতে কার নাও বা মোমের বিকল্প

হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এইটেল বিভিন্ন রান্নার কাজে ব্যবহৃত করা হয়। সব ধরনের খাবার এই তেল দেয়া যায়। এই তেল ব্যবহারের কারণে মানুষের শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং ক্যান্সারে ঝুঁকি কমায়। এছাড়াও লিভার ভালো করতে সাহায্য করে রাইস ব্র্যান অয়েল মোমবাতি এবং সাবান বানাতেও কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

রাইস ব্র্যান অয়েলের অপকারিতা কি

রাইস ব্র্যান অয়েলের যদিও অনেক উপকারী ভূমিকা রয়েছে তবুও এর কিছু অপকারিতা রয়েছে। অতিরিক্ত রাইস ব্র্যান্ড ব্যবহার করার কারণে অপ্রত্যাশিতভাবে মলত্যাগ, পেটে গ্যাসের সমস্যা, এবং পেটের ভেতর অস্বস্তি হতে পারে। রাইস ব্র্যান অয়েল যদি ত্বকে লাগানো হয় তাহলে এলার্জি সমস্যা হতে

পারে এবং সেখানে লাল ভাব সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়াও এটি ব্যবহারের কারণে অনেকের বদহজম হতেও পারে যদি পেটে অন্য কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সেসব ব্যক্তি রাইস ব্রেন অয়েল ব্যবহার করা থেকে দূরে থাকুন। চালের তুষের মধ্যে থাকা যেসব ফাইবার রয়েছে সেগুলো আপনার

পরিপাকতন্ত্রকে ব্লক করেও দিতে পারে। সেজন্য আপনার সতর্ক থাকা প্রয়োজন। এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রতিটি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। না জেনে শুনে কোন কিছু খাদ্য গ্রহণ করা ঠিক নয়।

লেখক এর মন্তব্য

রাইচবেন্ড অয়েল ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় ও রোগ প্রতিরোধ করে। রাইস ব্র্যান্ড অয়েল ব্যবহারের ফলে বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করতেও সাহায্য করে। রাইস ব্র্যান অয়েলের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ই এর বিভিন্ন প্রকারের পাশাপাশি অরিজিনাল আর এর মত যোগ গুলিতে উপস্থিতি এন্টিঅক্সিডেন্ট গুলি একটি

সমৃদ্ধ উৎস। যার মধ্যে রয়েছে টোকো ফেরোল ও টোপরট্রিএ নল। রাইস ব্র্যান্ড ব্যবহারের কারণে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, ওজন কমানো, উচ্চ তাপমাত্রা ইত্যাদি প্রতিরোধ করে। আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনাদের ভালো লেগেছে। আর যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্টে জানান।

 


 



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url